পুরুষের সবচেয়ে বড় দুর্বলতা নারী। আর নারীর সবচেয়ে বড় দুর্বলতা নিজের সৌন্দর্যের প্রশংসা! এই দুই দুর্বলতা নারী পুরুষ উভয়ের জন্য এই দুনিয়ার পরীক্ষার অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটা অংশ। এই দুর্বলতাগুলো কাটিয়ে উঠতে না পারলে তা মানুষকে এমন নিচু স্তরে নামাতে পারে যেখানে পশুরাও হয়তো লজ্জায় পড়ে যাবে – মানুষ এমন ও হতে পারে! একটা নারী শুধুমাত্র তার সৌন্দর্যের প্রশংসা পাবার জন্য যে কতটা নিচে নামতে পারে তার উৎকৃষ্ট উদাহরণ সুন্দরী প্রতিযোগিতাগুলো! এই আকুতি থেকেই একটা মেয়ে নিজেকে ফেসবুকে রাস্তাঘাটে, টিভি মিডিয়া পর্দায় এমনভাবে জোর করে তুলে ধরে যা সে মন থেকে চায় নি, এমনসব পোশাকে নিজের আবেদন তুলে ধরতে চায় যা তার নিজের পছন্দ আসলে ছিলই না, এমনভাবে নিজেকে বিক্রি করে যার জন্য সে নিজের আত্মসম্মানবোধ জলাঞ্জলি দিতে প্রস্তুত! শুধুমাত্র একটুখানি প্রশংসার রঙচঙে বিশাল ফাদ! তাবৎ দুনিয়ার সামনে স্রষ্টার দেয়া সুন্দর শরীরটাকে নিজের ক্রেডিট ভেবে বড় বড় স্ক্রিনে তার দেহের প্রতিটা অংশের যখন প্রদর্শন করে বেড়ানো হয়, নির্দিষ্ট কিছু খদ্দেরদের জন্য হাই ক্লাস পতিতা হিসেবে যখন পর্দার পেছনে দরদাম করা হয়, আগামী কয়েক বছরের জন্য তার শরীরের র...
“যদিও গীবত করা ভালো না, তারপরও একটা সত্য কথা বলি...”। এভাবেই আমরা গীবত শুরু করি। কারো এমন কথা যা তার সামনে বললে যদি সে কষ্ট পায় ওই একই কথা যদি তার অনুপস্থিতিতে আরেকজনের সামনে বললে তাকেই গীবত বলে যদিও কথাটি সত্য হোক না কেন। সত্য হলে গীবত আর বানিয়ে বললে হবে অপবাদ। যা গীবতের চেয়েও মারাত্মক। দেশে ইসলামি আইন থাকলে অপবাদ দেয়ার শাস্তি তাকে পেতে হত, আখিরাতেও তো আছেই। আবু হুরায়রা (রাদিঃ) থেকে বর্ণিত, রসুলুল্লাহ(ﷺ)বলেছেন, গীবত কাকে বলে, তোমরা জান কি? সাহাবিগণ বললেন, আল্লাহ ও তাঁর রাসূলই(ﷺ)ভালো জানেন। তিনি বললেন, তোমার কোন ভাই সম্পর্কে এমন কথা বলা, যা সে অপছন্দ করে, তাই গীবত। সাহাবারা জিজ্ঞেস করলেন, হে আল্লাহর রাসূল, আমি যে দোষের কথা বলি তা যদি আমার ভাইয়ের মধ্যে থাকে তাহলেও কি গীবত হবে? উত্তরে রসুলুল্লাহ(ﷺ)বললেন, তুমি যে দোষের কথা বল, তা যদি তোমার ভাইয়ের থাকে তবে তুমি অবশ্যই তার গীবত করলে আর তুমি যা বলছ তা যদি তার মধ্যে না থাকে তবে তুমি তার ওপর মিথ্যা অপবাদ দিয়েছ। (সহিহ মুসলিম) গীবতের পরিণামঃ গীবত ইসলামি শারিয়াতে হারাম ও কবিরা গুনাহের অন্তর্ভুক্ত। এ প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ বলেন, ‘...
Comments
Post a Comment