পুরুষের সবচেয়ে বড় দুর্বলতা নারী। আর নারীর সবচেয়ে বড় দুর্বলতা নিজের সৌন্দর্যের প্রশংসা! এই দুই দুর্বলতা নারী পুরুষ উভয়ের জন্য এই দুনিয়ার পরীক্ষার অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটা অংশ। এই দুর্বলতাগুলো কাটিয়ে উঠতে না পারলে তা মানুষকে এমন নিচু স্তরে নামাতে পারে যেখানে পশুরাও হয়তো লজ্জায় পড়ে যাবে – মানুষ এমন ও হতে পারে! একটা নারী শুধুমাত্র তার সৌন্দর্যের প্রশংসা পাবার জন্য যে কতটা নিচে নামতে পারে তার উৎকৃষ্ট উদাহরণ সুন্দরী প্রতিযোগিতাগুলো! এই আকুতি থেকেই একটা মেয়ে নিজেকে ফেসবুকে রাস্তাঘাটে, টিভি মিডিয়া পর্দায় এমনভাবে জোর করে তুলে ধরে যা সে মন থেকে চায় নি, এমনসব পোশাকে নিজের আবেদন তুলে ধরতে চায় যা তার নিজের পছন্দ আসলে ছিলই না, এমনভাবে নিজেকে বিক্রি করে যার জন্য সে নিজের আত্মসম্মানবোধ জলাঞ্জলি দিতে প্রস্তুত! শুধুমাত্র একটুখানি প্রশংসার রঙচঙে বিশাল ফাদ! তাবৎ দুনিয়ার সামনে স্রষ্টার দেয়া সুন্দর শরীরটাকে নিজের ক্রেডিট ভেবে বড় বড় স্ক্রিনে তার দেহের প্রতিটা অংশের যখন প্রদর্শন করে বেড়ানো হয়, নির্দিষ্ট কিছু খদ্দেরদের জন্য হাই ক্লাস পতিতা হিসেবে যখন পর্দার পেছনে দরদাম করা হয়, আগামী কয়েক বছরের জন্য তার শরীরের র
পরম করুণাময়-দয়াশীল আল্লাহ’র নামে শুরু করছি ছোটবেলায় “না-মানুষী বিশ্বকোষ” নামে একটা বই আমার খুব প্রিয় ছিল - প্রাণী জগতের মজার মজার সব তথ্য আর ছবিতে ঠাসা। সে বইয়ের একটা ছবি আমার এখনো চোখে ভাসে - এক অজগর একটা বিশাল বন বরাহকে মুখে ঢুকিয়ে দিয়েছে, আস্ত। সাপ যাই খায় সেটার মাথা আগে গিলে, তারপর শরীরের আর বাকি অংশ। এখন অজগরটা গেলার সময় বুঝতে পারেনি শুকরটা এত বড়। কিছুটা গেলার পর সে এখন আর বাকি অংশটা গিলতেও পারছেনা, বেরও করতে পারছেনা - এসব ক্ষেত্রে বেশিভাগ সময় অজগরটা মারা যায়। যদি অনেক কষ্টে-সৃষ্টে সে শিকারটা গিলে ফেলতেও পারে তবুও অজগরটা খুবই অসহায় হয়ে যায়। মানুষ তাকে পিটিয়ে মারে বা অন্যান্য বড় পশু তাকে আঁচড়ে-কামড়ে শেষ করে ফেলে - সে গলায় খাবার নিয়ে অসহায় ভাবে দেখে, রা-টি কাড়তে পারেনা। আজকাল খবরের কাগজ দেখলে এদেশকে আমার ঐ সাপের মতই লাগে। পশ্চিমা সভ্যতার শুকরটাকে আমরা হাভাতের মত মুখে ঢুকিয়েছি, গিলতে পারিনি। লাঠির বাড়ি আর হায়েনার নখের আঘাতে আমরা গোঁ-গোঁ করছি, শত্রুদের তাড়িয়ে দেয়া তো দূরে থাক চিৎকারও করতে পারছিনা। মানুষ একটা যুক্তিবাদী প্রাণী। সে তার বিবেক-বোধ যৌক্তিকতার সাথে ব্যবহার করে পশুত্বক
Escape মানে হল অব্যাহতি। PHP তে Escaping HTML হল, PHP ফাইল এর ভেতর কিভাবে HTML কোড লেখা হয় সেই পদ্ধতি। PHP, Opening এবং Closing ট্যাগ এর বাইরের সব কিছুই Ignore করে। অর্থাৎ Opening এবং Closing ট্যাগ এর বাইরের কোন কিছুই সে পড়ে না। উদাহরনঃ <p>This paragraph will ignored by PHP but not browser.</p> <?php echo "This text will parsed by PHP." ?> <p>This paragraph will also ignored by PHP but not browser.</p> আউটপুটঃ This paragraph will ignored by PHP but not browser. This text will parsed by PHP. This paragraph will also ignored by PHP but not browser. উপরোক্ত কোডে PHP শুধু <?php এবং ?> এর ভেতরের কোডটুকুই পড়বে এবং আউটপুট দিবে। আর <?php এবং ?> এর বাইরের কোড সাধারন অবস্থায় ব্রাউজার, HTML কোড যেভাবে Render করে সে ভাবেই Render করবে। PHP Interpreter(অনুবাদক, দোভাষী) Closing ট্যাগ ( ?> ) পেলেই আউটপুট প্রদান করা শুরু করে যতক্ষণ না পর্যন্ত পুনরায় Opening ট্যাগ ( <?php ) খোঁজে পায়। কিন্তু কোডের মধ্যে যদি কন্ডিশনাল স্টেটম
Comments
Post a Comment